লঞ্চের স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই নাই !
মূলত BAW যে তথ্যটি নতুন করে দিলো, সেটি হলো যে। গতকাল তাদের ঢাকা থেকে যে পরিমাণ লঞ্চ গিয়েছে। সে লঞ্চে যে পরিমাণ ধারণ ক্ষমতা, সে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে তারা বলেছে যে ৩৯% মানুষ বা যাত্রী গিয়েছে, বাকি ৬১% ধারণক্ষমতায় ফাকা ছিলো। একইভাবে গত পরশু বলছে যে ২৯% মানুষ বা যাত্রী গিয়েছে, বাকি ৭১% ধারণক্ষমতায় ফাকা ছিলো এটি হলো BAW এর দাবী। অর্থাৎ তারা বলছে যে, যে পরিমাণ ধারণক্ষমতা আছে প্রতিটা লঞ্চের তার অর্ধেক যাত্রীও যাচ্ছে না। তবে এখানে একটু কথা রয়েছে। মূলত ভোলা অঞ্চলে যতগুলো লঞ্চ আছে এবং নোয়াখালীর হাতিয়া এই দুটি জেলায় যতগুলো লঞ্চ যায় সেখানে তুলনামূলক কম লঞ্চ থাকায় এবং একইসঙ্গে ওই এলাকায় যেহেতো অন্যকোনো গনপরিবহণ যাতাযাত করে না। বাস বা অন্যকিছু যেতে পারে না। যেহেতু সাগর পাড়ি দিয়ে যাওয়া লাগে। এজন্য মূলত এই এলাকায় যাত্রী সংখ্যাগুলো বেশি এবং এলাকায় মূলত এই ভিড়গুলো হচ্ছে।
এবং যে পন্টুনে এই এলাকার লঞ্চগুলো অর্থাৎ হাতিয়া, বেতুয়া, চরকাসন, লালমোহন, ভোলা এইসব লঞ্চগুলো যে পন্টুনগুলোতে থামছ। সেখানেই মূলত বিপুল পরিমাণে ভিড় হচ্ছে এবং সেখানে পুরোপুরি স্বাধ্যবিধী উপেক্ষা হচ্ছে। তো যেটি BAW বলেছে আগামীকাল থেকে তারা সকাল থেকেই এই অঞ্চলের লঞ্চগুলোকে পন্টুনে ভিড়তে দিবেন। যে কারণে আর একসঙ্গে হুরমুর করে যাত্রী উঠছেন স্বাধ্যবিধী পুরোপুরি অমান্য হচ্ছে সেটি আর হবে না বলে দাবি করছেন। একইসঙ্গে আরেকটি বিষয় যেটি এখানে সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত হচ্ছে যে, যেখানে BAW এর চেয়ারম্যান বলেছিলেন যে সবগুলোর লঞ্চের ডেকের যাত্রী অর্থাৎ যে পরিমাণ ধারণক্ষমতা আছে তার যেনো অর্ধেক যায়। সেটি কিন্তু ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানিয়েছিলেন।
ফলো করে আমাদের সাথেই থাকুন !
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন